স্টাফ রিপোর্টার: সরকার পতনের দাবিতে তরুণদের এগিয়ে আসতে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বলেন, দেশকে বাঁচাতে হবে। এজন্য গুলি ও আক্রমণ উপেক্ষা করে সবাইকে রাজপথে নামতে হবে। তরুণদের জেগে উঠতে হবে। দৃঢ় শপথ নিয়ে এখনই আমাদের ঝাঁপিয়ে পড়ার সময়।
গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি’র বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সরকার পতনে একদফা দাবি এবং গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি’র যৌথ উদ্যোগে এ বিক্ষোভ সামবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়া এবং নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন করতে না দেয়ার বিষয়ে দৃঢ় শপথ নিতে তরুণদের আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, তরুণদেরকে শুধু এখানে স্লোগান দিলে হবে না। সামনে বেরিয়ে আসতে হবে। গুলি এবং আক্রমণ সবকিছুকে সামনে নিয়ে দেশকে বাঁচাতে চাইলে আমাদেরকে সামনে এগিয়ে আসতে হবে। আজকে ডাক এসেছে। দেশের কাছ থেকে, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে, খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের কাছ থেকে।
বিজ্ঞাপন
আর কালবিলম্ব নয়। এখনই সময় আমাদেরকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। ভয়াবহ এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আর এই গণতন্ত্র দিবসে আমাদের শপথ হচ্ছে, আমরা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবো না। নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।
নেতাকর্মীদের সাজা ও মামলার চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, নির্বাচনের তারিখ যতো ঘনিয়ে আসছে ততই তারা (সরকার) বিভিন্ন অজুহাতে সারা দেশে গণতান্ত্রিক কর্মী যত আছে এবং বিএনপি’র নেতাকর্মী যত আছে তাদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা ও মামলা দিয়ে আটক করে রাখছে। কারণ কি? কারণ একটাই যে, সামনে নির্বাচন। নির্বাচন থেকে সমস্ত বিরোধী দলকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের যে আন্দোলন, সেই আন্দোলনে যাতে বিরোধী দলের নেতারা অংশ নিতে না পারেন- সেই কারণে তাদেরকে আটক করে রাখতে হবে।
ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনের আগেই ডিসি, এসপি এবং ইউএনও তাদের মতো করে সাজাচ্ছে। আর নির্দেশ দিয়ে দিয়েছে যে, যেভাবে পারো এবং যত পারো বিএনপি’র বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দাও। তাদেরকে কারাগারে নাও। অনেক নেতা আছেন যাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দেয়া হয়েছে। মামলাকে ভয় করলে চলবে না। মামলাকে উপেক্ষা করে তথাকথিত ছাত্রলীগ এবং যুবলীগকে অতিক্রম করে আমাদেরকে আজকে জোট বেঁধে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, এই বছরে বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠ কৌতুক কোনটা? বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, আমি এত ভালো ভালো নির্বাচন করি, আর দেশে বিদেশে প্রশ্ন করে নির্বাচন ভালো হয় না। উনি (প্রধানমন্ত্রী) নাকি ভালো ভালো নির্বাচন করেন। এই বছরে এটাই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ কৌতুক। শেখ হাসিনা ভালো নির্বাচন করেন। এই কথা ঘোড়া শুনলেও হাসে।
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, আজকে এটা সরকার না। এটা রেজিম। তারা হত্যা, গুম, খুন ও দুর্নীতি করছে। তারা জনগণের ভোট ও মতামতকে তোয়াক্কা করে না। টিকে থাকার অস্ত্র কোর্ট ও পুলিশ। এর মাধ্যমে তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। এখনো এই সরকার বলে, তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। তাদের লাজ-লজ্জা বলতে কিছু নেই। আর আজকে এই সরকার নতুন ফন্দি লুটছে। নির্বাচনের আগে ৩০০ কোটি টাকা গরু-ছাগল বিতরণ করবে। দেশের টাকা লুট করে গরু-ছাগল বিতরণ করবে। আমরা গুরু-ছাগল চাই না। দেশের মানুষ ভোটের অধিকার চায়। নিত্যপণ্যের দাম কম চায় এবং ভাত খেতে চায়। আর এই সরকার এবং প্রশাসন (২৭তম ব্যাচের ডিসি) যদি থাকে তাহলে বাংলাদেশে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। সুতরাং সময় থাকতে চলে যান।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, দেশে গণতন্ত্রের অপমৃত্যু হয়েছে। কে করেছে? আজকেই এই বাকশালী সরকার। শুধু গণতন্ত্র হরণ করেনি তারা মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোকেও হরণ করে নিয়েছে। আর আমরা চাচ্ছি, এই সরকার পদত্যাগ করুক। এই সরকারের পদত্যাগের পর একটি নিরপেক্ষ সরকার গঠন হবে এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন হবে। তাদের অধীনে আগামীতে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে জনগণ যাকে ভোট দিবে তারাই সরকার গঠন করবে।
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকে গণতন্ত্র আছে, মানবাধিকার আছে, আইনের শাসন আছে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আছে, বিচার আছে? নেই। এই অবস্থায় আমরা গণতন্ত্র দিবস পালন করছি। লক্ষ লক্ষ মানুষ রাস্তায় নেমেছে গণতন্ত্রের পক্ষে। আজকে ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র উদ্ধারে মানুষ রাস্তায় নেমেছে। আজকে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে পাওয়ার জন্য। আর ভোট চুরির প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই সরকার জনগণকে বাইরে রেখে নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে। দেশের মানুষ একদিকে আর এই রেজিম আরেকদিকে। সুখের খবর হচ্ছে, দেশের মানুষ যখন সিদ্ধান্ত নেয়, সেই জনগণের বিরুদ্ধে পাকিস্তান ও স্বৈরাচার টিকে থাকতে পারে নাই। এই রেজিমও টিকে থাকতে পারবে না।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি’র আহ্বায়ক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এবং উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য আব্দুর রহিম, জাসাস’র সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকনসহ দলটির অঙ্গ সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে অংশ নিতে বেলা ১টা থেকে ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল সহকারে নয়াপল্টনে জড়ো হতে শুরু করেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এবং এর অঙ্গ-সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী। বিকাল সাড়ে ৪টায় নেতাকর্মীদের পদচারণায় নয়াপল্টন জনসমুদ্রে পরিণত হয়। এ সময় তারা সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে কর্মসূচির প্রাঙ্গণ মুখরিত করে তোলেন। এরমধ্যে বিকাল সোয়া ৩টার দিকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে নেতাকর্মীদের সমাবেশস্থলে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
ঢাকায় সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সমাবেশ
শনিবার বিকালে ‘গণতন্ত্রের ঘাতক, সর্বগ্রাসী দুর্নীতি ও সর্বনাশা অনাচারে লিপ্ত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের লক্ষ্যে একদফা দাবিতে এবং আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে’ ১২ দলীয় জোটের উদ্যোগে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ এলডিপি’র অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটুর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান এডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ এলডিপি’র মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জাতীয় গণতান্ত্রিক দলের (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন প্রধান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, ইসলামিক ঐক্যজোটের মহাসচিব আব্দুল করিম প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই সরকারের পতনের শেষ ঘণ্টা বেজে গেছে। আদিলুর রহমানকে দণ্ড দেয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারা হলো। এই সরকার আমাদের সভা সমাবেশের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। পেটোয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে হামলা করা হয়েছে। এসব করে শেষ রক্ষা হবে না।
বিকালে যুগপৎ ধারায় বৃহত্তর গণআন্দোলনের একদফা দাবিতে ও আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে মতিঝিলে গণসমাবেশ করেছে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি। সমাবেশে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, এই সরকার গত ১৫ বছর ধরে প্রতিনিয়ত জনগণের সঙ্গে মিথ্যাচার ও ধোঁকাবাজি করে যাচ্ছে। কোথাও আওয়ামী লীগ নেই। আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে প্রশাসনকে আওয়ামী লীগ বানানো হয়েছে। গত ২টি উপনির্বাচনে ৭ শতাংশ ও ১১ শতাংশ ভোটই প্রমাণ করে আওয়ামী লীগের ভোট নাই। জনগণের বিরুদ্ধে সরকার যে অপকর্ম গত ১৫ বছরে করেছে প্রত্যেকটি অপকর্মের বিচার এই বাংলাদেশের মাটিতে হবে। এই বাংলাদেশের মাটিতে আবার নিরপেক্ষ সরকার হবে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, জনগণ নিজের পছন্দমতো ভোট দিয়ে ক্ষমতার পরিবর্তন করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে।
একই দাবিতে বিকালে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড় সংলগ্ন আলরাজি কমপ্লেক্সের সামনে সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট। এতে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদউজ্জামান ফরহাদ বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার আবারো ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার পাঁয়তারা করছে। তবে ২০১৪-১৮ আর ২০২৪ এক নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়। এটা দেশবাসীরও দাবি। এই দাবিতে গণতন্ত্রগামী সব বিরোধী দল রাজপথে নেমেছে, জনগণও জেগে উঠেছে। তারা আর এদেশে কোনো প্রহসনের নির্বাচন হতে দেবে না। সুতরাং এই সরকার অবশ্যই পদত্যাগ করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। বিএনপিকে বাদ দিয়ে এ দেশে আগামীতে কোনো নির্বাচন হবে না।
এনপিপি’র মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম শাহাদাত, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির চেয়ারম্যান সুকৃতি কুমার মণ্ডল, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল বারিক প্রমুখ।
দুপুরে নয়াপল্টন দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা করেছে বাংলাদেশ লেবার পার্টি ঢাকা মহানগর। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, আওয়ামী লীগের মুখে গণতন্ত্র কাজে বাকশাল। বিগত ১৫ বছরে কিছু ইট-পাথরের স্থাপনা ছাড়া সরকারের কোনো অর্জন নাই। এসব ইট-পাথরের অবকাঠামো নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। তারা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কুঠারাঘাত করেছে। সকল রাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণ করে আজ্ঞাবহ দলদাস প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। তাই দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক শক্তির ঐক্যের মাধ্যমে রক্তে কেনা বাংলাদেশের মর্যাদা ও স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অটুট রাখতে হবে।
এ ছাড়া গণঅধিকার পরিষদ (ড. রেজা কিবরিয়া), এনডিএম এবং গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য সমাবেশ ও আলোচনা সভা করেছে।
আরো পড়ুন: ফাইনালে যেতে না পারলেও এশিয়া কাপের শেষটা জয় দিয়েই হলো বাংলাদেশের