নির্বাচন যতই এগুচ্ছে আগুন-সংঘাত-সহিংসতা ততই বাড়ছে

অনুসন্ধানী ক্রাইম নিউজ জনদুর্ভোগ নির্বাচন প্রচ্ছদ রাজনীতি হ্যালোআড্ডা

কক্সবাজার-৩ আসনে নির্বাচনি প্রচারণায় সংঘর্ষ, গুলি♦ ভাঙ্গায় নৌকার ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ♦ বরিশালে ১৬ মোটরসাইকেল পোড়ানোয় পাল্টাপাল্টি মামলা ♦ নোয়াখালীতে হামলা ভাঙচুরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ♦ ঝিনাইদহে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অফিস ভাঙচুর ♦ নাটোরে নৌকার ক্যাম্পে ককটেল, স্বতন্ত্রের পথসভায় হামলা ♦ চাঁপাইনবাবগঞ্জে নৌকার অফিসে আগুন ♦ পাবনায় মামলার প্রতিবাদে থানা ঘেরাও স্বতন্ত্র সমর্থকদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র দুই দিন বাকি। প্রচারণার শেষ দিকে এসে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে হামলা, সংঘাত-সহিংসতা বাড়ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীর নির্বাচনি ক্যাম্প অফিসে অগ্নিসংযোগসহ সংঘাতের খবর আসছে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে। আওয়ামী লীগের নৌকা এবং একই দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যেই সহিংসতার ঘটনা ঘটছে সবচেয়ে বেশি। এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনে অভিযোগের পাহাড় জমছে। অভিযোগকারীরা বলেছেন, প্রতিকার মিলছে খুবই কম। সারা দেশ থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও জেলা প্রতিনিধিরা পাঠিয়েছেন সংঘাত-সহিংসতার খবর-

আরো পড়ুন : থামছেই না নির্বাচনি সংঘাত-সহিংসতা

কক্সবাজার-৩ আসনে নির্বাচনি প্রচারণায় সংঘর্ষ, গুলি:  কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালায় নির্বাচনি প্রচারণাকালে সংঘর্ষ ও ফাঁকা গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে রামুর জোয়ারিয়ানালার মাদ্রাসা গেইট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এসময় জোয়ারিয়ানালা ইউপি চেয়ারম্যান কামাল সামশুদ্দিন আহমেদ প্রিন্সসহ কয়েকজন আহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কক্সবাজার-৩ আসনের নৌকার প্রতীকের প্রার্থী সাইমুম সরওয়ার কমল গণসংযোগে গেলে সেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার মিজান সাঈদের ঈগল প্রতীকের কর্মীদের সাথে নৌকার কর্মীদের কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ ও ফাঁকা গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এসময় জোয়ারিয়ানালা ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা কামল সামশুদ্দিন আহমেদ প্রিন্সসহ কয়েকজন আহত হন।

জোয়ারিয়ানালা ইউপি চেয়ারম্যান কামাল শামসুউদ্দিন আহমদ প্রিন্স জানিয়েছেন, পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মাদ্রাসা গেইটে তিনিসহ অন্যরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীকের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এমপি কমলের নেতৃত্বে কয়েক শত কর্মী গণসংযোগে যান। এ সময় তাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে সংঘর্য হলে আরো কয়েকজন আহত হয় এবং ৩ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ-বিজিবি এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পাওয়ার পর পুলিশ নিয়ে তিনি ঘটনাস্থলে যান। জড়ো হওয়া লোকজনকে সরিয়ে নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ব্যাপারে নৌকার প্রার্থী এমপি সাইমুম সরওয়ার কমলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও ফোনে সংযুক্ত পাওয়া যায়নি।

ভাঙ্গা : নৌকার ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ : ভাঙ্গার আলগী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কৈখালী গ্রামে ফরিদপুর-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী জাফরউল্লাহর নৌকা প্রতীকের একটি ক্যাম্প আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার শেষ রাতে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। গতকাল সকালে ভাঙ্গা থানার ওসি মো. মামুনুর রশিদ, দুপুরে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা বি এম কুদরত-এ খুদা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এলাকাবাসী জানান, কৈখালী গ্রামের নৌকার নেতা-কর্মীরা একটি ক্যাম্প নির্মাণ করেছিলেন। আগুনে ক্যাম্পের বেড়া, চেয়ার-টেবিল পুড়ে যায়। এলাকাবাসী আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। ভাঙ্গা থানার ওসি মো. মামুনুর রশিদ বলেন, প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
বানারীপাড়া : ১৬ মোটরসাইকেল পোড়ানোর ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলা : বরিশাল-২ আসনের বানারীপাড়ায় নির্বাচনি সহিংসতায় ১৬টি মোটরসাইকেল অগ্নিসংযোগ-ভাঙচুরের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল প্রতীক) এ কে ফাইয়াজুল হক রাজুর মেয়ে তাহরিন হক বাদী হয়ে একটি এবং প্রতিপক্ষ নৌকার সমর্থক আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। গত মঙ্গলবার রাতে এই মামলা দুটি রুজু হয়। তাহরিন হকের মামলায় ১৯ জনের নামোল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা ৪০-৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অন্যদিকে আমিনুল ইসলামের মামলায় ২৪ জনের নামোল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা ৪০-৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। বানারীপাড়া থানার ওসি মো. মাইনুল ইসলাম জানান, গত মঙ্গলবার দুপুরে বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী কলেজ এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে ফাইয়াজুল হক রাজুর কর্মীদের সঙ্গে নৌকার কর্মী-সমর্থদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এ সময় ১২টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ এবং চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে দুই পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করে। দুই পক্ষের অভিযোগ মামলা হিসেবে রুজু হয়। পুলিশ অভিযোগ তদন্ত করছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

নোয়াখালী : হামলা, ভাঙচুরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ : হামলা, ভাঙচুর ও হয়রানির অভিযোগে নোয়াখালী-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রতিপক্ষ নৌকা প্রার্থীর বিরুদ্ধে। গতকাল দুপুরে জেলা শহর মাইজদীর নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন। তিনি নোয়াখালী-৪ আসনের (সদর-সুবর্ণচর) বিভিন্ন স্থানে গত কয়েকদিন থেকে প্রতিপক্ষ নৌকার প্রার্থী একরামুল করিম চৌধুরীর সমর্থকরা তার নেতা-কর্মীদের অফিসে হামলা ও কর্মীদের মারধরের অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলন, আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম মহিউদ্দিন লাতু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুজ জাহের ও সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান নাছেরসহ তার সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন। অপরদিকে নৌকা প্রার্থী একরামুল করিম চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকরা হাতিয়া থেকে বাহিনী এনে সন্ত্রাসী কর্মকা ঘটানোর চেষ্টা করছে। এদিকে নৌকার প্রার্থী একরামুল করিম চৌধুরীর সমর্থকরা এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর মাঠে কোনো অবস্থান না থাকায় তিনি নৌকা প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

নাটোর : নৌকার ক্যাম্পে ককটেল, স্বতন্ত্রের পথসভায় হামলা : নাটোর-২ (সদর-নলডাঙ্গা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুলের নির্বাচনি ক্যাম্পে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাতে নাটোর শহরের মাদরাসা মোড় (স্বাধীনতা চত্বর) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাত ১১টার দিকে শহরের মাদরাসা মোড় এলাকায় অবস্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুলের নির্বাচনি ক্যাম্পে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে ঘটনাস্থলে জড়ো হন স্থানীয় ও নৌকা সমর্থকরা। খবর পেয়ে নৌকার প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) জোবায়ের হাবিব, সদর থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এদিকে নাটোর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আবদুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভনের সমর্থকদের পথসভায় নৌকার সমর্থকরা হামলা চালিয়েছে। এতে দুজন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার চান্দাই ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার বিকালে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আবদুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভনের সমর্থকরা ট্রাক প্রতীকের মিছিল করে। মিছিল শেষে সন্ধ্যায় চান্দাই ইউনিয়ন পরিষদের সামনে পথসভায় নৌকার প্রার্থী সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারীর ২০-২৫ জন সমর্থক নৌকার স্লোগান দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় ইটের আঘাতে দুই স্বতন্ত্র সমর্থক আহত হন। নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম বলেন, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই আবদুল ওয়াদুদ সরকার নামে এক হামলাকারীকে আটক করেছে পুলিশ।

ঝিনাইদহ : স্বতন্ত্র প্রার্থীর অফিস ভাঙচুর : ঝিনাইদহ-২ আসনের ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনি অফিসে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে নৌকা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ সময় একজনকে পিটিয়ে আহত করা হয়। মঙ্গলবার রাতে সদর উপজেলার ঝিনুকমালা আবাসনে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত মনিরুল ইসলাম ঝিনুকমালা আবাসনের সাধারণ সম্পাদক।

স্থানীয়রা জানান, বিকালে পাগলাকানাই এলাকায় ঝিনাইদহ-২ আসনের নৌকা প্রতীকের নির্বাচনি পথসভা ছিল। পথসভা শেষে নৌকা প্রতীকের কর্মী-সমর্থকরা বাড়ি ফেরার পথে ঝিনুকমালা আবাসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীকের নির্বাচনি অফিসে হামলা করে। এ সময় অফিসের চেয়ার ভাঙচুর ও পোস্টার ছেঁড়াসহ একজনকে পিটিয়ে আহত করে। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শাহীন উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা করেছেন ঈগল প্রতীকের এক কর্মী। পুলিশ তদন্ত করছে। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : নৌকার অফিসে আগুন : চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে নৌকার নির্বাচনি আফিসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে অফিসের মালামাল পুড়ে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে কানসাট ইউনিয়নের আব্বাস বাজারে কানসাট ইউনিয়নের প্রধান নির্বাচনি অফিসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। নৌকা প্রতীকের প্রধান নির্বাচনি এজেন্ট তৌহিদুল আলম টিয়া বলেন, ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে এবং এতে অফিসের টেবিল ক্লথ ও ব্যানার পুড়ে যায়। এদিকে শিবগঞ্জ থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় তদন্তপূর্বক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পাবনা : হামলা-মামলার প্রতিবাদে থানা ঘেরাও স্বতন্ত্র সমর্থকদের : প্রচারে বাধা ও প্রধান নির্বাচনি এজেন্টসহ নির্বাচন পরিচালনায় নেতৃত্ব দানকারীদের বিরুদ্ধে দেওয়া বিস্ফোরক আইনে মামলা প্রত্যাহার দাবিতে বেড়া থানার সামনে প্রতীকী ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছেন পাবনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ও তার সমর্থকরা। গতকাল দুপুরে বেড়া শহীদ আবদুল খালেক স্টেডিয়াম থেকে মিছিল নিয়ে এসে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন আবু সাইয়িদের ট্রাক মার্কার সমর্থকরা। গতকাল সকালে ট্রাক মার্কার নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে খ মিছিল নিয়ে আসেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, প্রধান নির্বাচনি এজেন্ট আবদুল বাতেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ফজলুর রহমান মাসুদসহ নেতা-কর্মীরা এ সময় জানান, ট্রাক মার্কার সমর্থকদের মিছিলে আসতে নৌকা সমর্থকরা বাধা দিয়েছে ও হামলা চালিয়েছে। তাৎক্ষণিক নেতৃবৃন্দ কর্মসূচি পরিবর্তন করে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে রাস্তায় বসে পড়েন। এ সময় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোরশেদুল ইসলামের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন।

আরো পড়ুন : মানুষ যদি মনে করে নির্বাচনটা ভালো হচ্ছে না তখন চিন্তা করতে হবে

 

Share The News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *