বিরতির পর দুই দলই পাল্টাপাল্টি আক্রমণ করে যাচ্ছিল। ৬৪তম মিনিটে ডি মারিয়াকে তুলে আকুনিয়াকে নামান স্কালোনি। শেষদিকে ম্যাচে আসে নাটকীয় মোড়। ৮০তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান কমান কিলিয়ান এমবাপ্পে।
পরের মিনিটেই এই তরুণ তারকার অসাধারণ এক গোলে ম্যাচে ফিরে সমতা। যোগ করা সময়ের ৬ষ্ঠ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মেসির বুলেট গতির শট কর্নারের বিনিময়ে ফেরান হুগো লরিস। ৯০ মিনিট ২-২ সমতায় শেষ হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
লুসাইল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফাইনালের শুরু থেকেই আক্রমণাত্বক ফুটবল খেলছিল আর্জেন্টিনা। পঞ্চম মিনিটে তারা প্রথম শট নেয়। ২৩তম মিনিটে এগিয়ে যায় মেসি বাহিনী। ডি বক্সের ভেতর আনহেল দি মারিয়াকে উসমান দেম্বেল ফাউল করায় পেনাল্টি দিয়েছিলেন রেফারি। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। চলতি আসরে এটি মেসির ষষ্ঠ গোল।
৩৬তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে ব্যবধান দ্বিগুন করেন আনহেল ডি মারিয়া। মাঝমাঠ থেকে মেসির বাড়ানো বল ধরে হুলিয়ান আলভারেস পাস দেন আলিস্তেরকে। তার পাস বক্সে বাঁ দিকে ফাঁকায় পেয়ে কোনাকুনি শটে লক্ষ্যভেদ করেন ডি মারিয়া। ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে আর্জেন্টিনা।
আরো পড়ুন : বিশ্বকাপ কি মেসির স্বপ্নপূরণ করবে, নাকি আবারও ফ্রান্স নিয়ে যাবে?