আমি পথ হেঁটে হেঁটে
পথকে চিনেছি।
বিপথে হেঁটে বিপদে।
আমি বেসুরের কাছে-
সুর খুঁজেছি-।
পাষাণে ভালোবাসা।
সুপ্ত প্রতিভা
দেখিনি ও পথে-
মরীচিকা ছিল চোখে।
গুপ্ত অভিশাপ
বুকে ধরেছি
সুখ গুলো বেচে দুঃখে।
রাতের আকাশে
রবি খুঁজেছি।
মিছে সেজেছি কবি।
ভালোবাসা আমি-
ভেলাতে ভাসায়ে-
বুকেতে ধরেছি ছবি।
আমি পথ হেঁটে হেঁটে-
পথকে চিনে-
হয়েছি আমি পথিক।
তোমারা যাকে ভুল ভুল বল!
আমিতো বলি ঠিক।
‘দীপ্ত চোখে
তৃপ্ত মনে-
লিপ্ত হলে-
সিদ্ধ পুরুষ
শুদ্ধ হওয়া যায়।’
তবু ভয়, সংশয়।
ছেড়ে প্রশ্নবান।
ভোগে না ত্যাগে-
কোন পথে-
কে হবে মহান।
দেখেছি আমি,
সাধু, নিজে সেজে ভগবান-
নিজেরি পূজা চায়।
সত্যি ভগবান, পূজারি খোঁজে-
মানুষের দরজায়।
তবু আমি,
বিপথে হেঁটে বিপদে পড়েছি।
অপবাদে পেতেছি মাথা।
নিজেরে আমি, নিজেই খুঁজেছি-
দু’হাতে ভেঙ্গেছি প্রথা।
আরো পড়ুন : বিবাহিত ও অন্তঃসত্ত্বা ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জবি শিক্ষার্থীরা