নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী : জাতীয় নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে রাজশাহীর বানেশ্বর কলেজ মাঠে সমাবেশ করে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। ভার্চুয়ালি সমাবেশে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশের প্রথম সারিতে কারা বসবেন, সেটি আগেই নির্ধারিত ছিল। আসনে প্রত্যেকের নাম-পদবি লেখা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন তার জন্য নির্ধারিত আসনে বসেননি। বসতে দেননি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বেগম আখতার জাহানকে।
দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটে বানেশ্বর কলেজ মাঠে হাজির হন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তার জন্য নির্ধারিত আসন ছিল পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারার মাঝে। লিটনের দুই পাশে আসন সংরক্ষিত ছিল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা বলেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের জন্য আসন সংরক্ষিত ছিল। কিন্তু তিনি পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও আমার পাশে বসতে চান না। তাহলে আমাদের কি করার আছে! সিনিয়র নেতা হিসেবে তিনি এমন আচরণ করলে কিছু করার নেই।
আরো পড়ুন : ভোট চুরি করলে জনগণ মেনে নেয় না