এবার আকাশে হামলা চালাতে ইউক্রেন সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার জড়ো করা শুরু করেছে রাশিয়া। সম্প্রতি ন্যাটোর গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযানে নতুন মোড় নিতে দেশটিতে ব্যাপক বিমান হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া। মস্কো কিয়েভের কাছে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার জড়ো করছে আকাশে আক্রমণ করার জন্য।
এবার আকাশে হামলা চালাতে ইউক্রেন সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার জড়ো করা শুরু করেছে রাশিয়া।এবার আকাশে হামলা চালাতে ইউক্রেন সীমান্তে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার জড়ো করা শুরু করেছে রাশিয়া।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর গোয়েন্দারা এমন তথ্য দিয়ে সতর্ক করেছে। ন্যাটোর দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সীমান্তের কাছে ফিক্সড-উইং ও রোটারি-উইং এয়ারক্রাফ্ট জড়ো করছে।
ন্যাটো সদর দফতরে এক বৈঠকে মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন জানিয়েছেন, ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলার সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়ার যথেষ্ট যুদ্ধবিমান ও বাহিনী রয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের বর্তমান বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাশিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য যথেষ্ট নয়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর গোয়েন্দারা এমন তথ্য দিয়ে সতর্ক করেছে।সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর গোয়েন্দারা এমন তথ্য দিয়ে সতর্ক করেছে।
কিয়েভের জন্য পর্যাপ্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না পাওয়া পর্যন্ত কাজ চলবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। রাশিয়ার স্থল বাহিনীর শক্তি ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাই বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাশিয়া তার বিমান শক্তি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকবে।
এদিকে, রাশিয়া তার নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন করেছে। সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) নরওয়ের গোয়েন্দা সংস্থা এক প্রতিবেদনে এ দাবি করেছে। নরওয়ের গোয়েন্দা সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে রাশিয়ার এই যুদ্ধজাহাজগুলোর তথ্য।
কিয়েভের জন্য পর্যাপ্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না পাওয়া পর্যন্ত কাজ চলবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।কিয়েভের জন্য পর্যাপ্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না পাওয়া পর্যন্ত কাজ চলবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
৩০ বছরের মধ্যে এই প্রথম রাশিয়া তার নৌবহরে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। নরওয়ের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে, রাশিয়ার কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র ন্যাটো দেশগুলোর জন্য বিশেষ করে মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বহরে রয়েছে অ্যান্টি-স্যাটেলাইট অস্ত্র, সাইবার সরঞ্জাম। যা নরওয়ে ও ন্যাটোর জন্য হুমকি হতে পারে। সোভিয়েত ইউনিয়নের শীতল যুদ্ধের সময়, নর্দার্ন ফ্লিটের যুদ্ধজাহাজগুলো প্রায়ই পারমাণবিক অস্ত্র বহন করত। তবে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর এই প্রথম পরমাণু অস্ত্র নিয়ে নৌবহর মোতায়েন করা হয়েছে।
আরো পড়ুন : উখিয়ায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে রোহিঙ্গা নারী নিহত, গুলিবিদ্ধ এক